স্টাফ রিপোর্টার: মাসুদুর রহমান। ঈদ মানেই আনন্দ, আনন্দ উল্লাস সকল কিছুই যেনো হার মেনেছে বৃদ্ধা রবিরন শিরোনামে দৈনিক গনমুক্তি সহ বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও অনলাইন ভার্সনে ঢালাও ভাবে সংবাদটি প্রকাশ হওয়ায় খুব দ্রুত গতিতে দৃষ্টি গোচর হয়।শেরপুর সদর উপজেলার বৃহত্তম ইউনিয়ন ৬ নং পাকুড়িয়ার সুযোগ্য চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সমাজ সেবক, দানবীর আলহাজ্ব মো. হায়দার আলী। ৬ এপ্রিল বিকাল আনুমানিক ৬ টা সময় অসহায় রবিরনের(৭০) এর কাছে গিয়ে বিস্তারিত খোঁজ খবর নিয়ে এলাকার জনসম্মুখে তার ভরনপোষণ ও সুচিকিৎসার দায়িত্ব ভার নেন ইউ.পি চেয়ারম্যান।এসময় চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. হায়দার আলী বলেন,আমার পাকুড়িয়া ইউনিয়ন সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন অনেক সময় কোথায় কার কি সমস্যা আমার ইউনিয়ন কার্যালয়ে এসে জানাবেন। আমি তাৎক্ষণিক ব্যবস্হা গ্রহণ করবো। এবিষয়টি আরো আগে আমাকে জানানো হলে তার সুস্থ্যতার বিষয়ে অনেক আগেই ব্যবস্হা গ্রহণ করা সম্ভব হতো। অদূর ভবিষ্যতে আমার পাকুড়িয়া ইউনিয়ন তথা শেরপুর জেলায় এমন ঘটনা কোথায়ও ঘটলে আমাকে জানাবেন। আমি দ্রুত সময়ের মধ্যেই তা সমাধান করার চেষ্টা করবো।সাম্প্রতিকালে পাকুড়িয়া ইউ.পি’র সুযোগ্য চেয়ারম্যান ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি দান বীর আলহাজ্ব মো. হায়দার আলী কাছ থেকে এলাকাবাসী কোনো বিষয়ে এসে বিমূখ হয়ে ফিরে যায়নি এলাকার জনগন এমন জনশ্রুতি রয়েছে এই ইউনিয়নে। তার আর্থিক সহযোগিতায় এলাকার হতদরিদ্র পরিবারের বিয়ে, স্কুল,কলেজ,পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীদের লেখা পড়ার দায়িত্ব গ্রহনে শতভাগ। এলাকায় মাদক ও বাল্য বিবাহ রোধে তিনি প্রতি গ্রামে ছেলে মেয়েদের খেলাধুলার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে এলাকায় ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি করেছেন তিনি।