মোঃ খালিদ হাসান নিশাদ
০১.০৩.২৪ ইং রোজ শুক্রবার বিকাল ০৪ টার সময় ময়মনসিংহ ও ঢাকা মহাসড়কের পাশ দিয়ে কান্না করতে করতে আসছিলো এমন সময় মোঃ নাসের মিয়া ছেলে টার হাত ধরেন এবং জিঘাংসা করেন তুমি কান্না করছো কেনো। ছোট্ট ছেলেটি বলে উঠলো আমার অনেক খোদা লাগছে এই কথা শুনে হোস্টেলর মালিক তাড়াতাড়ি করে কর্মচারী দের কে বলে ছেলে টা খাবার দিতে। খাবার খাওয়া দাওয়া করার পর নাম ও ঠিকানা জানতে সব কিছু বললো ছেলের নাম মোঃ সবজি (০৯) বছর। পিতা মোঃ সালাম মাতা মোছাঃ শিল্পী আক্তার গ্রাম :নলঝুড়ি পো: পালগাও থানা: মোহনগঞ্জ জেলা: নেত্রকোনা। বলে জানান ছোট্ট ছেলে সজীব কিন্তু তার পরিবারের কারো ফোন নাম্বার না থাকাই হতাশ হয়ে পড়েন মোঃ নাসের মিয়া। কোনো কিছু না পেয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা আইনী সহায়তা কেন্দ্র (আসক) ফাউন্ডেশন ময়মনসিংহ জেলা কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহিন শেখ ও সহ সভাপতির কাছে আইনী সহায়তা চান তিনি। আইনী সহযোগিতা দেওয়ার জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছে মানবাধিকার কর্মীরা। ছেলেটির বাবা-মায়ের ফোন নাম্বার চায় মানবাধিকার কর্মীরা।ছেলে কারো ফোন নাম্বার দিতে পারেনি। মানবাধিকার কর্মীরা ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা মডেল থানার ওসি সাথে যোগাযোগ করেণ পাওয়া ছেলের বিষয়ে। ওসি সাহেব তাৎক্ষণিক পর্যবেক্ষণের জন্য ঘটনাস্থলে পাঠায় পুলিশ কর্মকর্তা মোঃ আশরাফ কে। উনি এসে প্রাথমিক জিজ্ঞাসা করেন ছেলে কিভাবে আসছে বা কেও কি নিয়ে আসছে।এই সব প্রশ্ন করার পর। ছেলে কে পুলিশ কর্মকর্তা মোঃ আশরাফ এর কাছে তুলে দেয় রাত ০৭.২০ মিনিট এর সময়। দায়িত্বশীল রত পুলিশ কর্মকর্তারা ০২.৪০ মিনিট এর মধ্যে হারানো ছেলে সজীব কে তার বাবা মায়ের কাছে তুলে দেন রাত ১০ টাই। ছেলে কে পেয়ে পুলিশ প্রশাসন ও মানবাধিকার কর্মীদের ধন্যবাদ জানান পরিবারে সদস্যরা।