তৌহিদুর রহমান, শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুর জেলার সদর উপজেলা ৬ নং পাকুড়িয়া ইউনিয়নের বাদাপাড়া গ্রামের একটি সৃষ্ট ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইফতারের আগমুহূর্তে দু'পক্ষের মারামারি এক পর্যায়ে একজনকে মৃত্যু নিশ্চিত করে ফেলে গেলেও দ্রুত তাকে শেরপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে সুচিকিৎসার ফলে প্রাণে রক্ষা পাই মিষ্টার নামে একজন। তবে কপাল থেকে মাথা জুড়ে প্রায় ১২ টি সেলাই দেওয়া হয়েছে তার।এলাকা বাসী সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ মার্চ শুক্রবার আনুমানিক সন্ধ্যা ৬ টার সময় একমাত্র চলাচলের রাস্তাটি প্রতিহিংসা বশত মো,মজিবর(৩৪),মজনু মিয়া(৩০)উভয় পিতা- তমিজ উদ্দিন, মো. আক্কাছ (৪০),মতলেব(৪৫),উভয় পিতা- ছোরহাব গংরা রাস্তাটি কাটার সময় একই এলাকার মো. মিষ্টার আলী চলাচলের রাস্তাটির কাটাকাটির না করার জন্য বলিলে ওই মূহুর্তেই মজিবরসহ অন্যান্য লোকদের হাতে থাকা কোদাল ও শাবল দ্বারা এলোপাতারি ভাবে কৃপিয়ে ও পিটিয়ে জখম করে রাস্তা ফেলে রাখে।একপর্যায়ে মিষ্টারের বাবা অবিতুল্লাহ বাড়ী থেকে বের হয়ে ছেলে কে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে তার ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন দ্রুত মিষ্টারকে উদ্ধার করে শেরপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করেন। পরে ৩০ মার্চ শনিবার মিষ্টারের অবস্থা আশংখ্যা জনক হওয়ায় তার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এবিষয় শেরপুর সদর থানায় একটি মামালার প্রস্তুতি চলছে বলে জানাগেছে। এব্যপারে শেরপুর সদর থানায় দায়ের কৃত অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেন এস.আই. নাঈম।