মোঃ শেখ ফরিদ, স্টাফ রিপোর্টার পঞ্চগড়
পঞ্চগড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন। জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলায় এই মর্মান্তিক দূর্ঘটনা ঘটে। ঐ দূর্ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থানে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় আরো বেশ কিছু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে দেবীগঞ্জ পৌর সদরের নতুন বন্দর এলাকার সোনাহার দেবীগঞ্জ সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- দেবীগঞ্জ উপজেলার দণ্ডপাল ইউনিয়নের লোহাগাড়া সুপারি তলা এলাকার বাছের আলীর ছেলে মোঃ কাউসার আলী (১৬), একই এলাকার ইয়াকুব আলীর ছেলে মোঃ সাব্বির (১৭), দেবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের খাঁ পাড়া এলাকার মজনুর ছেলে মোঃ সাব্বির (২২) ও হযরত আলীর ছেলে মোঃ বরকত (১৮)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদের দিন দুপুর আনুমানিক একটার দিকে দুটি মোটরসাইকেলে তিন কিশোর খাঁ পাড়া থেকে দেবীগঞ্জে আসছিল এবং অপর একটি মোটরসাইকেলে তিনজন কিশোর কালীগঞ্জের লোহাগার থেকে নীলসাগরের উদ্দেশে রওনা হয়। পথিমধ্যে নতুন বন্দর এলাকার দেবীগঞ্জ সোনাহার সড়কে একটি ভ্যানকে সাইড দিতে গিয়ে দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় ছয়জনকে উদ্ধার করে দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। প্রাথমিক চিকিৎসা চলাকালীন সময় কাউসার আলী নামে একজনের মৃত্যু হয়। অন্যদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রংপুর মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়। রংপুরে যাওয়ার পথে সাব্বিরের মৃত্যু হয় এবং রংপুর মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাব্বির (১৭) ও বরকত নামে আরও দুই জনের মৃত্যু হয়। রংপুর মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাব্বিরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে তার চাচাত ভাই মনির বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় সাব্বিরকে রংপুরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে তার মৃত্যু হয়। তার মরদেহ বাসায় আনা হচ্ছে। এদিকে হাসপাতালে আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন বরকত, জাকারিয়া এবং সোহেল। তবে বরকতের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। দেবীগঞ্জ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরকার ইফতেখারুল মোকাদ্দেম বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা অফিসিয়ালি দুজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা রুজু করা হবে। চারজন নিহত হয়েছেন। জেলার দেবীগঞ্জ উপজেলায় এই মর্মান্তিক দূর্ঘটনা ঘটে। ঐ দূর্ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন স্থানে মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় আরো বেশ কিছু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) দুপুরে দেবীগঞ্জ পৌর সদরের নতুন বন্দর এলাকার সোনাহার দেবীগঞ্জ সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- দেবীগঞ্জ উপজেলার দণ্ডপাল ইউনিয়নের লোহাগাড়া সুপারি তলা এলাকার বাছের আলীর ছেলে মোঃ কাউসার আলী (১৬), একই এলাকার ইয়াকুব আলীর ছেলে মোঃ সাব্বির (১৭), দেবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের খাঁ পাড়া এলাকার মজনুর ছেলে মোঃ সাব্বির (২২) ও হযরত আলীর ছেলে মোঃ বরকত (১৮)। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঈদের দিন দুপুর আনুমানিক একটার দিকে দুটি মোটরসাইকেলে তিন কিশোর খাঁ পাড়া থেকে দেবীগঞ্জে আসছিল এবং অপর একটি মোটরসাইকেলে তিনজন কিশোর কালীগঞ্জের লোহাগার থেকে নীলসাগরের উদ্দেশে রওনা হয়। পথিমধ্যে নতুন বন্দর এলাকার দেবীগঞ্জ সোনাহার সড়কে একটি ভ্যানকে সাইড দিতে গিয়ে দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় ছয়জনকে উদ্ধার করে দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। প্রাথমিক চিকিৎসা চলাকালীন সময় কাউসার আলী নামে একজনের মৃত্যু হয়। অন্যদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রংপুর মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়। রংপুরে যাওয়ার পথে সাব্বিরের মৃত্যু হয় এবং রংপুর মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাব্বির (১৭) ও বরকত নামে আরও দুই জনের মৃত্যু হয়। রংপুর মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাব্বিরের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে তার চাচাত ভাই মনির বলেন, সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় সাব্বিরকে রংপুরে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে তার মৃত্যু হয়। তার মরদেহ বাসায় আনা হচ্ছে। এদিকে হাসপাতালে আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন বরকত, জাকারিয়া এবং সোহেল। তবে বরকতের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। দেবীগঞ্জ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরকার ইফতেখারুল মোকাদ্দেম বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা অফিসিয়ালি দুজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি মামলা রুজু করা হবে।